Description
আচার, যা বিভিন্ন ধরনের ফল, সবজি এবং মাংস সংরক্ষণের একটি প্রাচীন পদ্ধতি, অনেক সভ্যতার মধ্যে বহুল প্রচলিত। এর ইতিহাস প্রায় ৪০০০ বছরের পুরানো। বিভিন্ন সভ্যতা তাদের নিজস্ব পদ্ধতিতে আচার সংরক্ষণ করেছে এবং এর মাধ্যমেই আচার একটি জনপ্রিয় খাদ্য সামগ্রীতে পরিণত হয়েছে।
বর্তমান যুগে আচার শুধুমাত্র সংরক্ষণের উপায় নয়, বরং এটি একটি সুস্বাদু খাবার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন ধরনের আচার পাওয়া যায় এবং প্রতিটি আচার নিজস্ব স্বাদ ও বৈচিত্র্য নিয়ে আসে। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারে আচার তৈরির প্রক্রিয়া আরও উন্নত হয়েছে এবং এর মাধ্যমে বিভিন্ন স্বাদের আচার তৈরি করা সম্ভব হয়েছে।
সেই স্বাদ ও বৈচিত্র্য আনতে রুচিরঞ্জনা তৈরী করেছে বিভিন্ন প্রকারের আচার।
রুচিরঞ্জনার টক, মিষ্টি, ঝাল কম্বো আচারে থাকছেঃ
- খোসাসহ কাঁচা আমের আচার ৪০০ গ্রাম
- কাঁচা আম ও রসন কুচি আচার ৪০০ গ্রাম
- আলু বোখারার আচার ৪০০ গ্রাম
কিভাবে আমাদের আচার তৈরি করা হয়ঃ
স্পেশাল কিছু মশলার সমন্বয়ে আমাদের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে তৈরি করা হচ্ছে আচার কম্বোর আচারগুলো। আমাদের নিজস্ব বাসায় ঘড়োয়া পরিবেশে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পরিবেশে এই আচার তৈরি করা হয়। সরিষার তেল, ভিনেগার, তেতুলের গোলা ও রসুন, বাছাইকৃত সেরা মানের আলুবোখারা, সেরা মানের কিসমিস এবং কাঁচা আম এছাড়াও অনেক অনেক সিক্রেট মশলার সমন্বয়ে তৈরি হচ্ছে আমাদের এই মজাদার আচার।
আচার গুলোর উপকরনঃ
কাঁচা আম, রসুন, আলুবোখরা, কিসমিস, তেতুল, ভিনেগার ও ইত্যাদি সিক্রেট মশলা।
আচারের উপকারিতাঃ
- রসুনে থাকা স্টেটিন নামক উপাদান কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
- হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
- রক্ত সঞ্চালনক্ষমতা বাড়ায়।
- হৃৎপিণ্ডের শক্তিবর্ধক।
- ত্বক ভালো রাখে।
- কিসমিসে থাকা ক্যালসিয়াম হাড়ের শক্তি বাড়ায়
- উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দূর করে।
- বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার যেমন কোলন ক্যান্সার, প্রোস্টেট ক্যান্সার, গলব্লাডার ক্যান্সার,রেক্টাল ক্যান্সারের হাত থেকে মুক্ত রাখে।।
- এতে আছে, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, পটাসিয়াম, ও ফাইবার।
আমাদের আচার টা কেনো আলাদাঃ
- আমরা আমাদের আচারে এক ফোঁটাও পানি ব্যাবহার করি না।
- মশলা বাটা থেকে চুলা থেকে শুরু করে নামানো পর্যন্ত যেখানে পানির ব্যাবহার করা প্রয়োজন সেখানেও আমরা ভিনেগার বা সিরকা ব্যাবহার করছি।
- ভিনেগার ব্যাবহার করার ফলে আচার দীর্ঘদিন সংরক্ষন করা যায়।
আচার কিভাবে খাবেনঃ
- গরম খিচুড়ির সাথে খাওয়া যায়।
- সাদা গরম ভাতের সাথে খাওয়া যায়।
- রুটি,পাউরুটির সাথে খাওয়া যায়।
- পরোটার সাথে খাওয়া যায়।।
- পোলাও বা বিরিয়ানির সাথেও অনেকে আচার খায়।
Reviews
There are no reviews yet.